আপনার কেন একটি ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট দরকার এবং এটি কি
ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট বলতে কি বুঝাচ্ছি?
ক্লাউড ই স্টোরে ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট বলতে বোঝানো হচ্ছে আপনার জন্য এমন একটি ওয়েবসাইট সিস্টেম যেটা সম্পুর্ণ আপনার নিজস্ব প্রয়োজনে নিজের মত করে তৈরি করা একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব সিস্টেম, যা আমাদের ক্লাউড ই স্টোর সিস্টেমের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত নয়। এটি সম্পূর্ণ আপনার পছন্দ ও প্রয়োজন হিসেবে কাস্টমাইজভাবে তৈরি করে দেয়া হবে এবং এটার জন্য আপনার নিজস্ব আলাদা করে হোষ্টিং প্যানেল এসাইন করা থাকবে যেটা হতে পারে শেয়ার্ড, ভিপিএস, ডেডিকেটেড কিংবা ক্লাউড হোস্টিং। নিয়মিত আপনার নিজস্ব কাস্টম ডোমেইন তো থাকবেই। এখানে আপনি আপনার প্রয়োজানুসারে স্ক্রিপ্ট, ল্যাঙ্গুয়েজ, ফ্রেমওয়ার্ক, সিএমএস ইত্যদি সিলেক্ট করতে পারবেন। ক্লাউড ই-স্টোরে আপনি প্রধাণত ল্যান্ডিং পেজ ও ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন এবং এটি মূলত এগুলো পরিচালনা করার জন্যই বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে কিন্তু আপনি চাইলে টুকটাক সিম্পল অন্য ধরণের ওয়েব সাইট বা পেজ ও বানাতে পারবেন কিন্তু স্পেশালাইজড ওয়েবসাট বা ওয়েব এপ্লিকেশন এখান থেকে তৈরি করা সম্ভব নয়। আর স্পেশালাইজড ওয়েবসাইট তৈরি করতে অবশ্যই ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে।
ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট কখন প্রয়োজন?
ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট কি সবার জন্য প্রয়োজন? এক কথায় উত্তর হচ্ছে না। যাদের ইকমার্স ওয়েবসাইট রিগুলার ফিচার এর সাথে প্রয়োজন এবং ল্যান্ডিং পেজ এর মাধ্যমে সেল করা প্রয়োজন তাদের জন্য ক্লাউড ই স্টোরই যথেষ্ট এবং হ্যাসেলফ্রী একটি মাধ্যম। কিন্তু যাদের ইকমার্স এ এডভান্স কিছু কাস্টমাইজেশন, ক্যাম্পেইন ম্যানেজমেন্ট, হাই SKU ম্যানেজমেন্ট সহ অনেক কাস্টমাইজড ফাংশনালিটি প্রয়োজন তাদের জন্য ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট প্রয়োজন। এছাড়া ইকমার্স ছাড়া কেউ যদি অন্য যে কোন ধরণের কাস্টমাইজড ওয়েবসাইট চান তাদের জন্য প্রধানত ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট সিস্টেমটি।
কিছু ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট তৈরির ল্যাংগুয়েজ, ফ্রেমওয়ার্ক, সিএমএস ইত্যাদি সম্পর্কে জানি,
বর্তমান যুগে একটি ডায়নামিক ওয়েবসাইট তৈরি করতে অবশ্যই প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ব্যবহার করা হয় এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় কিছু হলোঃ

JavaScript
জাভাস্ক্রিপ্ট ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মূল স্তম্ভ। এটি ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপমেন্টে ব্যবহার হয় এবং ইন্টারেকটিভ ও ডায়নামিক ওয়েব পেজ তৈরিতে অপরিহার্য।
- ব্যবহার: React, Vue.js, ও Angular.js এর মতো ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে ইন্টারফেস তৈরি করা যায়।
- ব্যাকএন্ড: Node.js এর মাধ্যমে ব্যাকএন্ড সার্ভার তৈরি করা সম্ভব, যা স্কেলেবল এবং দ্রুত।
- বিশেষত্ব: ওয়েবসাইটে অ্যানিমেশন, ইভেন্ট হ্যান্ডলিং, এবং রিয়েল-টাইম আপডেট সম্ভব করে।
Python
পাইথন তার সহজ সিনট্যাক্স এবং বহুমুখী ফ্রেমওয়ার্কের জন্য ওয়েব ডেভেলপমেন্টে জনপ্রিয়।
- ব্যবহার: Django এবং Flask ফ্রেমওয়ার্ক ওয়েব অ্যাপ এবং API ডেভেলপমেন্টের জন্য কার্যকর।
- বিশেষত্ব: বড় স্কেল প্রজেক্ট থেকে শুরু করে ছোট স্ক্রিপ্ট, সবকিছুতেই ব্যবহৃত হয়। Django ব্যবহার করে দ্রুত এবং সিকিউর ওয়েব অ্যাপ তৈরি করা সম্ভব।
- প্রয়োগ: ডেটা অ্যানালিটিক্স ও AI সমন্বিত ওয়েবসাইট তৈরিতে জনপ্রিয়।
Ruby
রুবি তার ফ্রেমওয়ার্ক Ruby on Rails এর জন্য পরিচিত, যা দ্রুত এবং কার্যকর ওয়েব অ্যাপ তৈরিতে সহায়তা করে।
- ব্যবহার: সহজ সিনট্যাক্স এবং প্রডাক্টিভ ডেভেলপমেন্টের জন্য উপযোগী।
- বিশেষত্ব: ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম, ই-কমার্স সাইট, এবং সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ তৈরি করতে কার্যকর।
- কেন জনপ্রিয়: ডেভেলপারদের জন্য খুবই ইউজার-ফ্রেন্ডলি এবং একাধিক বিল্ট-ইন ফিচার সরবরাহ করে।
PHP
পিএইচপি এখনো ব্যাকএন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্টে বহুল ব্যবহৃত একটি ল্যাঙ্গুয়েজ।
- ব্যবহার: Laravel, Symfony এর মতো ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে স্কেলেবল ওয়েব অ্যাপ তৈরি করা হয়।
- বিশেষত্ব: ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা, এবং ড্রুপালের মতো কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে প্রধান ভাষা।
- কেন গুরুত্বপূর্ণ: ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে সহজ সমাধান এবং কম খরচে প্রজেক্ট সম্পন্ন করার জন্য উপযোগী।
TypeScript
টাইপস্ক্রিপ্ট আসলে JavaScript-এর একটি সুপারসেট, যা টাইপ সেফটির সুবিধা প্রদান করে।
- ব্যবহার: বড় স্কেল প্রজেক্টে বাগ কমাতে সাহায্য করে।
- বিশেষত্ব: Angular এবং React এর সাথে কার্যকর। এটি কোডকে আরও রিডেবল ও ম্যানেজেবল করে।
- কেন ব্যবহার করবেন: JavaScript এর চেয়ে বেশি স্ট্রাকচার্ড এবং ফিচার-সমৃদ্ধ।
Go (Golang)
গুগল দ্বারা তৈরি Go একটি মডার্ন এবং পারফরম্যান্স-অপ্টিমাইজড ল্যাঙ্গুয়েজ।
- ব্যবহার: ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্ট এবং API তৈরি করতে কার্যকর।
- বিশেষত্ব: দ্রুত কম্পাইলিং এবং হাই কনকারেন্সি সমর্থন।
- প্রয়োগ: বড় স্কেল এবং রিয়েল-টাইম সিস্টেম তৈরিতে উপযোগী।
এছাড়াও আরো কিছু রয়েছে যেমন Java, C++ ইত্যাদি।
নিম্নে কিছু জনপ্রিয় এবং আধুনিক ওয়েবসাইট তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক:
- React.js
- বিবরণ: ফেসবুক দ্বারা ডেভেলপ করা একটি জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি। এটি কম্পোনেন্ট-ভিত্তিক আর্কিটেকচার ব্যবহার করে ইউজার ইন্টারফেস তৈরিতে সহায়তা করে।
- বিশেষত্ব: ভার্চুয়াল DOM-এর মাধ্যমে দ্রুত আপডেট, রিইউজেবল কম্পোনেন্টস।
- ব্যবহার: ডায়নামিক ওয়েব অ্যাপ এবং সিঙ্গেল পেজ অ্যাপ্লিকেশন (SPA) তৈরিতে কার্যকর।
- Vue.js
- বিবরণ: লাইটওয়েট ও সহজে শেখার মতো ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক। এটি জাভাস্ক্রিপ্ট ভিত্তিক এবং দুটি-পথে ডাটা বাইন্ডিং সমর্থন করে।
- বিশেষত্ব: ছোট প্রজেক্ট থেকে বড় স্কেল প্রজেক্ট পর্যন্ত উপযোগী।
- ব্যবহার: ইন্টারঅ্যাকটিভ UI তৈরি এবং সিঙ্গেল পেজ অ্যাপ্লিকেশনে।
- Angular.js
- বিবরণ: গুগল দ্বারা ডেভেলপ করা একটি শক্তিশালী ফ্রেমওয়ার্ক। এটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।
- বিশেষত্ব: ডাটা বাইন্ডিং, ডিপেনডেন্সি ইনজেকশন, এবং MVC প্যাটার্ন সমর্থন।
- ব্যবহার: এন্টারপ্রাইজ লেভেলের অ্যাপ এবং ডায়নামিক ওয়েব পেজে।
- Svelte
- বিবরণ: নতুন এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন ফ্রেমওয়ার্ক। এটি কম্পাইলিং সময়েই কোডকে অপ্টিমাইজ করে।
- বিশেষত্ব: ভার্চুয়াল DOM ব্যবহার না করেই দ্রুত রেন্ডারিং।
- ব্যবহার: ছোট এবং দ্রুত লোড হওয়া ওয়েবসাইট তৈরিতে কার্যকর।
ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক:
- Django (Python)
- বিবরণ: পাইথন-ভিত্তিক ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক। এটি দ্রুত এবং সিকিউর অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে সহায়তা করে।
- বিশেষত্ব: “বatteries included” প্যাকেজ, যেখানে অনেক বিল্ট-ইন ফিচার অন্তর্ভুক্ত।
- ব্যবহার: বড় স্কেল ওয়েব অ্যাপ, REST API, এবং সিকিউর ডেটাবেস ইন্টিগ্রেশন।
- Flask (Python)
- বিবরণ: হালকা এবং মডুলার ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক।
- বিশেষত্ব: ডেভেলপারদের প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার কাস্টমাইজ করতে দেয়।
- ব্যবহার: ছোট ও মাঝারি আকারের প্রজেক্ট এবং মাইক্রোসার্ভিস আর্কিটেকচারে।
- Laravel (PHP)
- বিবরণ: PHP-র একটি আধুনিক ফ্রেমওয়ার্ক।
- বিশেষত্ব: ইলেগেন্ট সিনট্যাক্স, বিল্ট-ইন টুলস (মেইল, অথেনটিকেশন, সেশন্স)।
- ব্যবহার: দ্রুত ডেভেলপমেন্ট, স্কেলেবল অ্যাপ, এবং সিকিউর ব্যাকএন্ড।
- Express.js (Node.js)
- বিবরণ: Node.js এর উপর তৈরি, এটি দ্রুত এবং মিনিমালিস্ট ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক।
- বিশেষত্ব: RESTful API তৈরিতে জনপ্রিয়।
- ব্যবহার: রিয়েল-টাইম অ্যাপ্লিকেশন, যেমন চ্যাট অ্যাপ এবং লাইভ স্ট্রিমিং।
- Ruby on Rails
- বিবরণ: Ruby প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ভিত্তিক। এটি “convention over configuration” পদ্ধতি অনুসরণ করে।
- বিশেষত্ব: ডেভেলপারদের সময় বাঁচাতে প্রস্তুত মডিউল সরবরাহ করে।
- ব্যবহার: ই-কমার্স এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে।
ফুলস্ট্যাক ফ্রেমওয়ার্ক:
- Next.js (React-এর উপর ভিত্তি করে)
- বিবরণ: ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ডের জন্য একইসঙ্গে ব্যবহৃত একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফ্রেমওয়ার্ক।
- বিশেষত্ব: সার্ভার সাইড রেন্ডারিং (SSR) এবং স্ট্যাটিক সাইট জেনারেশন (SSG)।
- ব্যবহার: SEO ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট এবং দ্রুত লোড হওয়া পেজ।
- Nuxt.js (Vue.js-এর উপর ভিত্তি করে)
- বিবরণ: Vue.js এর জন্য একটি ফুলস্ট্যাক ফ্রেমওয়ার্ক।
- বিশেষত্ব: সহজ রাউটিং, ডাটা ফেচিং, এবং SEO ফিচার।
- ব্যবহার: ডায়নামিক ও সিঙ্গেল পেজ অ্যাপ্লিকেশন।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু ফ্রেমওয়ার্ক রয়েছে এখানে বহুল ব্যবহৃত গুলো সম্পর্কে জানানো হলো।
এবার আসুন জেনেন নেই বর্তমান সময়ের কিছু জনপ্রিয় শক্তিশালী CMS বা কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সম্পর্কে।

১. WordPress
- বিবরণ: বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় CMS, যা PHP এবং MySQL ভিত্তিক।
- ব্যবহার: ব্লগ, বিজনেস সাইট, ই-কমার্স (WooCommerce প্লাগইন), এবং পোর্টফোলিও সাইট তৈরিতে ব্যবহৃত।
- বিশেষত্ব:
- ৫০,০০০+ প্লাগইন এবং থিম।
- ইউজার-ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস।
- কাস্টমাইজেশন সহজ এবং SEO ফ্রেন্ডলি।
- কেন জনপ্রিয়: ফ্রি এবং ওপেন সোর্স; ছোট থেকে বড় স্কেল প্রজেক্টে কার্যকর।
২. Drupal
- বিবরণ: অত্যন্ত সিকিউর এবং শক্তিশালী CMS, যা বড় স্কেল এবং কমপ্লেক্স ওয়েবসাইট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
- ব্যবহার: এন্টারপ্রাইজ সাইট, সরকারি প্রতিষ্ঠান, এবং উচ্চ ট্রাফিক ওয়েবসাইট।
- বিশেষত্ব:
- কাস্টমাইজেশনের জন্য মডিউল সমৃদ্ধ।
- শক্তিশালী ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।
- উন্নত অথেনটিকেশন এবং পারমিশন সিস্টেম।
- কেন জনপ্রিয়: উন্নত ডেভেলপারদের জন্য উপযোগী; অত্যন্ত স্কেলেবল।
৩. Joomla
- বিবরণ: একটি ফ্লেক্সিবল CMS, যা PHP ভিত্তিক এবং বড় স্কেল প্রজেক্টের জন্য জনপ্রিয়।
- ব্যবহার: ই-কমার্স সাইট, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, এবং কমপ্লেক্স সাইট।
- বিশেষত্ব:
- ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম উন্নত।
- বহুভাষার সমর্থন।
- শক্তিশালী কনটেন্ট অর্গানাইজেশন সিস্টেম।
- কেন জনপ্রিয়: Joomla সহজেই কাস্টমাইজ করা যায় এবং এন্টারপ্রাইজ লেভেলে কার্যকর।
৪. Magento (Adobe Commerce)
- বিবরণ: ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরির জন্য বিশেষায়িত CMS।
- ব্যবহার: বড় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম এবং স্কেলেবল অনলাইন স্টোর।
- বিশেষত্ব:
- কাস্টম প্রোডাক্ট ক্যাটালগ ম্যানেজমেন্ট।
- সিকিউর পেমেন্ট গেটওয়ে ইন্টিগ্রেশন।
- ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং রিপোর্টিং সিস্টেম।
- কেন জনপ্রিয়: বৃহৎ ও স্কেলেবল ই-কমার্স স্টোর তৈরিতে সক্ষম।
৫. Shopify
- বিবরণ: ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরির জন্য ক্লাউড-ভিত্তিক CMS।
- ব্যবহার: ছোট ও মাঝারি আকারের অনলাইন স্টোর।
- বিশেষত্ব:
- সহজ ইউজার ইন্টারফেস।
- বিল্ট-ইন SEO এবং মার্কেটিং টুলস।
- পেমেন্ট গেটওয়ে ও ড্রপশিপিং ইন্টিগ্রেশন।
- কেন জনপ্রিয়: হোস্টিং, সিকিউরিটি, এবং স্কেলেবিলিটি সহজেই ম্যানেজ করা যায়।
৬. Wix
- বিবরণ: ক্লাউড-ভিত্তিক ড্র্যাগ-এন্ড-ড্রপ CMS।
- ব্যবহার: ছোট ব্যবসা, পোর্টফোলিও, এবং ইভেন্ট সাইট তৈরিতে জনপ্রিয়।
- বিশেষত্ব:
- ড্র্যাগ-এন্ড-ড্রপ ডিজাইন টুল।
- মোবাইল-ফ্রেন্ডলি এবং রেসপন্সিভ ডিজাইন।
- অটোমেটেড SEO ফিচার।
- কেন জনপ্রিয়: নন-টেকনিক্যাল ইউজারদের জন্য খুবই সহজ।
৭. Squarespace
- বিবরণ: পোর্টফোলিও এবং বিজনেস ওয়েবসাইট তৈরির জন্য আধুনিক এবং স্টাইলিশ CMS।
- ব্যবহার: পোর্টফোলিও, ফটোগ্রাফি, ব্লগিং, এবং ই-কমার্স সাইট।
- বিশেষত্ব:
- প্রিমিয়াম কোয়ালিটির টেম্পলেট।
- ইন্টিগ্রেটেড ই-কমার্স সাপোর্ট।
- সিকিউর এবং সহজ ম্যানেজমেন্ট।
- কেন জনপ্রিয়: ডিজাইনারদের জন্য আকর্ষণীয় এবং ভিজ্যুয়াল কাস্টমাইজেশন সহজ।
৮. Ghost
- বিবরণ: বিশেষত ব্লগিং এবং কনটেন্ট ফোকাসড ওয়েবসাইটের জন্য তৈরি।
- ব্যবহার: নিউজ সাইট, ব্লগ, এবং কনটেন্ট পাবলিশিং।
- বিশেষত্ব:
- দ্রুত লোডিং সময়।
- ক্লিন এবং মিনিমালিস্ট ডিজাইন।
- API-ভিত্তিক হেডলেস CMS।
- কেন জনপ্রিয়: লেখকদের জন্য ফোকাসড এবং দ্রুত পারফরম্যান্স।
৯. HubSpot CMS Hub
- বিবরণ: একটি ক্লাউড-ভিত্তিক CMS, যা মার্কেটিং এবং সেলস টুলসের সাথে ইন্টিগ্রেটেড।
- ব্যবহার: বিজনেস সাইট এবং মার্কেটিং ফোকাসড ওয়েবসাইট।
- বিশেষত্ব:
- বিল্ট-ইন CRM।
- SEO টুলস এবং অ্যানালিটিক্স।
- পার্সোনালাইজড কনটেন্ট ডেলিভারি।
- কেন জনপ্রিয়: মার্কেটিং এবং ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট একসঙ্গে ম্যানেজ করা যায়।
১০. OpenCart
- বিবরণ: ই-কমার্সের জন্য ওপেন সোর্স CMS।
- ব্যবহার: ছোট থেকে মাঝারি আকারের অনলাইন স্টোর।
- বিশেষত্ব:
- মাল্টি-স্টোর সাপোর্ট।
- সহজ প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট।
- বিস্তৃত এক্সটেনশন মার্কেটপ্লেস।
- কেন জনপ্রিয়: সহজ ব্যবস্থাপনা এবং কম খরচে কার্যকর।
ক্লাউড ই স্টোর এর ডেডিকেটেড সার্ভিস?
ক্লাউড ই স্টোর এর মাধ্যমে আপনি আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট সার্ভিস নিতে পারেন খুব সহযেই। আমরা আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনাকে কনসালটেন্সি এর মাধ্যেমে ল্যাঙ্গুয়েজ, ফ্রেমওয়ার্ক কিংবা সি এম এস সিলেকশন করে আপনার জন্য ডেডিকেটেড ওয়েবসাইট সার্ভিস দিয়ে থাকি। যেখানে আপনি আমাদের ডেডিকেটেড টিম এর মাধ্যমে প্রি এবং পোষ্ট সার্ভিস এক্সপেরিয়েন্স পাবেন একদম সেরা মানের।
প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন অথবা আমাদের প্রফেশনাল সার্ভিস থেকে ইনকোয়েরি করুন।